মুসলমানদের পরিচয়, ইতিহাস

 আমরা কি প্রকৃত মুসলমান হয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারবো?

হে মু’মিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর যেমনভাবে তাঁকে ভয় করা উচিত। তোমরা মুসলিম না হয়ে কক্ষনো মরো না। (সুরা আল ইমরান ১০২)

আজ বিশ্বের সব জায়গায় মুসলমান নির্যাতিত কেন?

আমরা আজ সব দেশের মুসলিম এক এক মতামত নিয়ে বিভিন্ন ভাবে দন্দের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি,তারর জন্য তাগুত শক্তি বেড়েছে।আমাদের কি সেই সোনালী অতীত কথা মনে নেই খলিফা ওমর (রা) যিনি অর্ধ পৃথিবীর শাসক ছিলেন, মহান বীর আলী (রা),সালাউদ্দীন আইয়ুবী কথা মনে নেই যিনি বায়তুল মোকদ্দাস জয় করেছিলেন,সেলজুক সুলতান মোহাম্মদ আল্প আরসালান,সুলতান মালেক শাহ,আর্তুগ্রুল গাজী যিনি উসমানী সম্রাজ্র প্রতিষ্ঠাতা প্রথম সুলতান উসমান গাজী  পিতা এবং সেই উসমানী সম্রাজ্র প্রায় ৭০০ বছর পৃথিবী শাসন করে এসেছে। আমরা আজ নিজেরা সেই অতীত নষ্ট করেছি কারন আমরা নিজেরা হিংসা করাই ব্যাস্ত সেই জন্য তো আজ কাফের মুশরিকদের এতো সাহস বেড়েছে তারা আমাদের প্রিয় নবী (স) কে নিয়ে কটুক্তি করার মত সাহস পেয়ে গেছে।এই তো গত কয়েক দিন আগের কথা ১১৬ জন আলেমের নামি দুদক কাছে লিস্ট করেছে, একবার ভাবুন এখানে কিন্তু কোনো দল উল্লেখ করিনি এখানে মুসলমান অর্থাৎ সকল আলেমদের সমন্বয়ে লিস্ট করা হয়েছে। তাই আমাদের আবার সোনালী অতীত ফিরে আনতে হবে আমরা এমন এক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবো যে রাষ্ট্র হবে সকল মুসলমানদের, সে রাষ্ট্র হবে হুদাল্লিন নাস সমগ্র মানুষের জন্য, সে রাষ্ট্র হবে সমগ্র দুনিয়া জন্য, সে রাষ্ট্র হবে আলেমে দ্বীনের জন্য, সে রাষ্ট্র হবে আল্লাহর কালামের জন্য ইনশাআল্লাহ সেদিন বেশি দেরি নেই। তারা কি ভেবেছে ইসলামি আন্দোলনের নেতাদের জেলে ভরে ফাঁসি দিয়ে, কুটুক্তি করে মিথ্যা অপবাদ করে পার পেয়ে গেছে বলে এবারও পার পেয়ে যাবে।না এটা কোনো দলের নেতা না, এটা সমগ্র মানুষের নেতা মুসলিম উম্মাহ নেতা হে দয়াল নবী প্রিয় নবী( স) আমরা কেউ চুপ করে থাকতে পারিনা আপনার অপমানে হে নবী গো হে মাবুদ আপনি দেখুন আপনার প্রিয় রাসুল (স) নামে মিথ্যা কটুক্তি করার কারনে আজ সারাবিশ্বে মানুষ আপনার নামের আপনার রাসুলের নাম নিয়ে রাজপথে নেমেছে, যে যেভাবে পারছে এর বিরুদ্ধে কথা বলছেে ঘৃনা করছে আপনি কবুল করুন তাদের কে।

হে উম্মাতে মোহাম্মাদ তোমাদের কি ইসলামের ইতিহাস জানা নেই শেষ সুলতান আব্দুল হামিদ খান কথা তার সময়ে ফ্রান্সে আমাদের প্রিয় নবী ব্যাঙ্গ চিত্র করে ছবি মুভি তৈরি করেছিল আর সেই মুভিটি ফ্রান্সের সব থেকে বড় সিনেমা হলে চালানোর কথা ছিল কিন্তু আব্দুল হামিদ খান ফ্রান্সের দূতাবাস কে ডেকে ধমক দিয়ে বলে এই মুভি বন্ধ না করলে আমরা ফ্রান্সের সাথে যুদ্ধ ঘোষনা করে ফ্রান্স জয় করে নিবো।সাথে সাথে সেই দিন মুভিটা বন্ধ করা হয়।কারন তখন পুড়ো মুসলমান ছিল ঐক্যবদ্ধ আর এই সব কারনে সকল মুসলমানদের আবারো একত্রিত হওয়ার তৌফিক দেন ইয়া রব ইয়া রব ইয়া রব 🇧🇩🇧🇩